Saturday, 28 September 2019

Micoderm-Gel-মুখের ঘা চিকিৎসায়

মাইকোডার্ম-জেল

উপাদান :
 মাইকোনাজোল ২% w/w ওরাল জেল।

নির্দেশনা :
ওরোফ্যারিংস এবং পরিপাকনালীর ছত্রাক সংক্রমণের চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে এবং গ্রামপে জটিভ ব্যাকটেরিয়া জনিত সুপার ইনফেক্‌শনে।

Micoderm-Gel

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
 প্রাপ্তবয়স্ক : ১-২ চা-চামচ জেল দিনে ৪ বার। শিশু ৬ বছর বা তার উর্ধ্বে: ১ চা-চামচ জেল দিনে ৪ বার। শিশু ২-৬ বছর: ১ চা-চামচ জেল দিনে ২ বার। শিশু <২ বছর: ১/২ চা-চামচ জেল দিনে ২ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : সক্রিয় ওষুধের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
 বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, এলার্জিক প্রতিক্রিয়া, হেপাটাইটিস।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
টারফেনাডিন, এসটেমিজোল, মিজোলাস্টিন, সিসাপ্রাইড, ট্রায়াজোলাম, ওরাল মিডাজোলাম, ডেফেটিলাইড, কুইনিডিন, পিমোজাইড, সিমভাস্‌টাটিন এবং
লোভাস্‌টাটিন।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
 সম্ভব হলে গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে পরিহার করা উচিত। সম্ভাব্য উপকারের বিপরীতে কার্যকর ঝুঁকির ভারসাম্য থাকা উচিত। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সহিত ব্যবহার করা উচিত।

Wednesday, 25 September 2019

Spectazole N crem- চুলকানি- এলার্জী চিকিৎসায়


Spectazole  N crem

উপাদান : 
প্রতি গ্রাম ক্রীমে আছে মাইকোনাজোল নাইট্রেট ২০ মি.গ্রা. এবং হাইড্রোকর্টিসন ১০ মি.গ্রা.।

নির্দেশনা :
 প্রদাহজনিত ত্বকের রোগে, যেখানে সংবেদনশীল জীবাণু সংক্রমণ ও প্রদাহ যুগ্মভাবে
অবস্থান করে যেমন: ইন্টারট্রিগো এবং সংক্রমিত একজিমা-এর বাহ্যিক চিকিৎসায় ব্যবহার্য। শুষ্ক বা আর্দ্র একজিমার জন্য বা এটপিক একজিমা বা প্রাথমিক চুলকানি বা কন্টাক্ট এলার্জিক একজিমা বা সেবরিক একজিমাসহ ব্রন জাতীয় চর্মরোগে ব্যবহার্য। ইনফ্লেমেটরী ইন্টারট্রিগো, পেরিএনাল ও জেনিটাল চর্মরোগ জাতীয় ইন্টারট্রিজিনাস একজিমাতে ব্যবহার্য।
   Spectazole  N crem

               
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : 
আক্রান্ত স্থানে দিনে ২ বা ৩ বার লাগাতে হবে।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
 এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করা উচিত নয়। শরীরের ব্যাপক স্থান জুড়ে ব্যবহার করার সময়, শিশুদের ন্যাপকিন জাতীয় এবং ছিদ্রহীন প্লাষ্টিকের ব্যানডেজ ব্যবহার করার সময় এটা সাবধানে ব্যবহার করা উচিত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
 স্থানীয়ভাবে সংবেদনশীলতার ঘটনা বিরল। কর্টিকোষ্টেরয়েড প্রয়োগ করলে পর্যাপ্ত পরিমাণে শোষিত হয়ে সিসটেমিক কার্যকারিতা দিতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : 
এর কার্যক্রমে এমফোটেরিসিন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় বাহ্যিকভাবে ব্যাপকমাত্রায় ব্যবহার করা উচিত নয়।

Freshlook Gel- ব্রণের চিকিৎসা


Freshlook Gel
ফ্রেসলুক জেল

উপাদান : প্রতি গ্রাম ফ্রেসলুক জেল  -এ রয়েছে এডাপালিন বিপি ১ মি.গ্রা. এবং বেনজোইল পারঅক্সাইড ২৫ মি.গ্রা.।

নির্দেশনা : 
যাদের বয়স ১২ বছর বা তার উর্দ্ধে তাদের ব্রণের চিকিৎসায় ফ্রেসলুক জেল নির্দেশিত এবং শুধুমাত্র ত্বকে ব্যবহারযোগ্য।
Freshlook Gel


মাত্রা ও ব্যবহারবিধি : 
আক্রান্তস্থান ভালভাবে পরিষ্কার করে জেল-এর পাতলা আবরণ মুখ মন্ডল অথবা ধড় এর ত্বকে প্রতিদিন একবার ব্যবহার করতে হবে। মুখ মন্ডল (যেমন- কপাল, চিবুক, গাল) এর প্রতিটি আক্রান্তস্থানে অল্প পরিমান জেল ব্যবহার করতে হবে। চোখ, ঠোট এবং মিউকাস ঝিল্লিতে ব্যবহার করা যাবে না। ফ্রেসলুক জেল মুখ, চোখ এবং যোনী পথে ব্যবহার করা যাবে না।

প্রতি নির্দেশনা : 
ফ্রেসলুক জেল -এ ব্যবহৃত উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যাবে না।

সতর্কতা : 
আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি এবং প্রকৃতির সংস্পর্শে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ফ্রেসলুক জেল ব্যবহার কালে সূর্যের আলো হতে দূরে থাকতে হবে। প্রয়োজনে সানস্ক্রীন ব্যবহার করতে হবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :  
ফ্রেসলুক জেল ব্যবহারে ইরাইথেমা, ত্বকের উপরিভাগের স্তর উঠে যাওয়া, শুষ্কতা, ক্ষত / তাপে প্রদাহ দেখা যেতে পারে। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে ত্বক শুষ্ক হওয়া, সংস্পর্শজনিত চর্ম প্রদাহ প্রয়োগকৃত স্থানে প্রদাহ, প্রয়োগকৃত স্থানে অস্বস্তিকর অনুভূতি এবং ত্বকের অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : পাশাপাশি দুটি ভিন্ন ধরনের ব্রণের ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে কারন এর ফলে ত্বকে অস্বস্তিকর অনুভূতি সৃষ্টি হতে পারে। বিশেষ করে যে সব ওষুধ ব্যবহারে ত্বকের উপরিভাগের স্তর উঠে যায় এবং ত্বকের ক্ষয় করে।

গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে  ফ্রেসলুক জেলএর ব্যবহার নিরাপদ, এ সম্পর্কিত কোন নির্দিষ্ট তথ্য নেই। শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ঝুঁকির তুলনায় সুফলের মাত্রা বেশি হলে গর্ভকালীন অবস্থায় ইহা  প্রয়োগ বিবেচনা করা যেতে পারে। এডাপালিন অথবা বেনজোইল পারঅক্সাইড মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে  ফ্রেসলুক জেল ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতা গ্রহন করা উচিত।

শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার : ১২ বছরের নিচে বয়সের ক্ষেত্রে ইহা ব্যবহারের কার্যকরিতা ও নিরাপত্তা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।

Sunday, 8 September 2019

BURNSIL - পোড়ার ক্ষত নিরাময়ে কার্যকরী

Burnsil বার্নসিল

উপাদানঃ
 প্রতি গ্রাম ক্রীমে আছে সিলভার সালফাডায়াজিন ইউএসপি ১০ মি.গ্রা.।

নির্দেশনাঃ
১। পোড়ার ক্ষতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে প্রতিরোধক হিসেবে দেহের বহিরাংশে ব্যবহৃত হয়।
২। পোড়ার ক্ষত ব্যতীত অন্য নির্দিষ্ট ধরনের ক্ষতে যেখানে সংক্রমণ হতে পারে সেক্ষেত্রে জীবাণুরোধী হিসেবে দেহের বহিরাংশে ব্যবহৃত হয়।

মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ
অগিড়বদগ্ধ ক্ষতটি ভালভাবে পরিষ্কার করে দিনে এক থেকে দুবার প্রায় ১/১৬ ইঞ্চি বা ১.৫ মি.মি. পুরুত্বের প্রলেপ দিতে হবে। ত্বকটিতে সব সময় বার্নসিল লাগিয়ে রাখতে হবে। যদি কোন কারনে ক্ষত স্থান হতে ক্রীম সরে যায়, তবে সেখানে পুনরায় বার্নসিল প্রয়োগ করতে হবে। রোগী যদি ড্রেসিং ব্যবহার করতে চায় তবে সেক্ষেত্রে তা ব্যবহার করা যাবে। ক্ষতের সন্তোষজনক ক্ষয়পূরণ বা গ্রাফটিং করা যাবে এমন অবস্থায় না আসা পর্যন্ত বার্ণা প্রয়োগ করতে হবে।

সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
 যারা সিলভার সালফাডায়াজিন বা বার্নসিল ব্যবহৃত কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদণশীল তাদের ক্ষেত্রে বার্ণা নির্দেশিত নয়।

গর্ভবতী মা (যারা বিশেষ করে সন্তান প্রসবের সময়ে পৌঁছেছে), অকালিক ভূমিষ্ট শিশু, সদ্য ভূমিষ্ট শিশু যাদের বয়স ২ মাসের নীচে তাদের ক্ষেত্রে বার্নসিল নির্দেশিত নয়।

১। সাধারন - যকৃৎ ও বৃক্কের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হলে ওষুধটির নিষ্কাষন কমে যায, ফলে দেহে এর সঞ্চয়ন বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রে চিকিৎসায় সুফল বিবেচনা করে ওষুধ বন্ধ বা চালিয়ে যেতে হবে। ত্বকীয় আমিষ বিশেষক এনজাইমের সাথে ব্যবহার করলে, বার্নসিল এন্‌জাইমের কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে।

২। ল্যাবরেটরী পরীক্ষা - শরীরের অনেক অংশ পুড়ে গেলে সেক্ষেত্রে বার্ণা ব্যবহার করলে প্রাপ্ত বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে সিরাম সালফা মাত্রা থেরাপিউটিক লেভেল ৪ মি.গ্রা.% হতে ১২ মি.গ্রা. % পৌঁছে। এ সময় রোগীর সিরাম সালফা মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। তাছাড়া রেনাল কার্যক্রম সতর্কভাবে পর্যবেক্ষন এবং মূত্রে সালফা ক্রিড়াল আছে কিনা দেখতে হবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে ক্ষনস্থায়ী লিউকোপেনিয়ার রিপোর্ট পাওয়া গিয়েছে। এছাড়া কিছু কিছু ক্ষেত্রে ত্বকের নেক্রোসিস, ইরাইথিমা মাল্টিফর্ম, ত্বকের অবর্ননীয়তা, জ্বলার অনুভূতি, র‌্যাশ এবং আন্তঃকোষীয় নেফ্রাইটিস দেখা দিতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : 
সিলভার সালফাডায়াজিনের সাথে এনজাইম্যাটিক ডেব্রিডিং এজেন্ট, ওরাল হাইপোগ্লাইে সমিক ওষুধ, ফেনিটোইন এবং সিমিটিডিনের পারষ্পরিক ক্রিয়া পাওয়া যায়।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
 সিলভার সালফাডায়াজিন-এর প্রেগ্‌ন্যান্সি ক্যাটাগরী হচ্ছে বি। গর্ভাবস্থায় বিশেষ করে প্রসব দানের সময়কালে কেবল মাত্র বিশেষ বিবেচনায় ব্যবহার করতে হবে। সিলভার সালফাডায়াজিন মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় কিনা তা জানা যায় নাই। তবুও যেহেতু সালফোনামাইড সমূহ মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় সেহেতু স্তন্যদানকালীন সময়ে ওষুধটি বিশেষ প্রয়োজন বিবেচনায় ব্যবহার করতে হবে।

Tuesday, 3 September 2019

ZEEFOL CI - নারীদের রক্তস্বল্পতার চিকিৎসায়


ZEEFOL CI - Folic Acid+Carbonyl Iron+Zinc
 জিফল সিআই- ফলিক এসিড+কার্বোনিল আয়রণ+জিংক

উপাদান :
মৌলিক আয়রণ (কার্বোনিল আয়রণ হিসাবে) ৫০ মি.গ্রা., ফলিক এসিড ০.৫ মি.গ্রা. এবং জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ৬১.৮০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল।

নির্দেশনা :
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদাকালীন অবস্থায় আয়রণ, ফলিক এসিড এবং জিংকের ঘাটতি পূরণে ও প্রতিরোধমূলক এবং রক্তসল্পতায় চিকিৎসায় নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যবহারবিধি  :
দিনে ১ টি ক্যাপসুল, অথবা চিকিত্সক এর পরামর্শ অনুযায়ী

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : 
   এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল অথবা যারা আয়রণের মাত্রাতিরিক্ততায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।


পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
১। বমি ভাব,
২। খাওয়ায় অরুচি,
৩। অস্বস্তি,
৪। কোষ্ঠকাঠিণ্য,
৫। ডায়রিয়া, পায়খানা কাল্‌চে বর্ণ ধারণ
৬। এলার্জিক প্রতিক্রিয়া।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
যদি সম্ভব হয় গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস যে কোন প্রকার ওষুধ ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত। সঠিক ভাবে আয়রণের ঘাটতি নিশ্চিত হলেই কেবলমাত্র প্রথম তিন মাসে আয়রণ গ্রহণ করা যেতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
টেট্রাসাইক্লিন, কুইনোলোনস্‌, লেভোডোপা, লেভোথাইরক্সিন,
মিথাইলডোপা, পেনিসিলামিন, ফেনোবারবিটাল,  ফেনাইটোইন এবং প্রাইমিডোন সাথে প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে


Saturday, 31 August 2019

Floriz-চুল পড়ার সমস্যায়


Floriz - Biotin USP 1000 mcg, ফ্লোরিজ - বায়োটিন ১০০০ মি:গ্রা

বিবরণ :
বায়োটিন একটি প্রয়োজনীয় ভিটামিন যা ভিটামিন এইচ নামেও পরিচিত, এটি বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ শরীর বৃত্তীয় কাজ যেমন - ফ্যাটি এসিড সংশ্লেষণ, আমিনো এসিড ক্যাটাবলিজম এবং গ্লকোনিয়োজেনেসিস ইত্যাদি এর সঙ্গে সম্পর্কিত।
পাইরুভেট এবং আসিটাইল -কোএ এর এন জাইমেটিক কার্বক্সিলেসনে এটি একটি কোফ্যাকটর হিসেবে কাজ করে বায়োটিন এপিডার্মাল কোষের বৃদ্ধি ও বিভেদকে প্রভাবিত করে এবং এই কারণে চুল, ত্বক ও নখের গঠন এবং চুল, ত্বক ও নখের নতুন করে তৈরিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
এটি চুলের গোঁড়ায় থাকা মাইটোকনড্রিয়াল কার্বাক্সিলেসের কোএনজাইম হিসেবে কাজ করে এবং ক্যারাটিনের গঠন উন্নত করে।
বায়োটিনের অভাব জনিত সমস্যায় চুল পড়ার পাশাপশি অন্যান্য লক্ষণ যেমনঃ ডার্মাটাইটিস এবং এসিডিউরিয়া দেখা যায়,
যে কোন ধরনের চুল পড়ার সমস্যায়, (ফ্লোরিজ) বায়োটিন সর্বাধিক ব্যবহারকৃত একটি ঔষুধ।

নির্দেশনা ও ব্যবহার :
১। চুল পড়া রোধ করা
২। নতুন চুল গজানো
৩। দূর্বল, নরম ও ভঙ্গুর নখ
৪। একজিমা ও চর্মরোগ
৫। বায়োটিনের অভাব জনিত বাচ্চাদের খিঁচুনি, ঘন ঘন শ্বাস নেয়া

মাত্রা সেবন বিধি :
বায়োটিন (floriz) সেবন মাত্রা রোগের ধরন এবং রোগীর বয়সের উপর নির্ভর করে, সাধারণত প্রতিদিন ১ - ৩ টি ট্যাবলেট সেব্য অথবা চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী নির্দেশিত।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালীন :
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারের ক্ষেত্রে পযার্প্ত তথ্য পাওয়া যায়নি
পাশ্বপ্রতিক্রিয়া:
নির্দেশিত মাত্রায় শরীরের জন্য সহনশীল, সর্বাধিক ২০০ মি:গ্রা মুখে সেবনে বা ২০ মি:গ্রা শিরাপথে গ্রহণ করার পর ও কোনো বিষক্রিয়া তথ্য জানা যায়নি।

মুল্য :
ফ্লোরিজ - Floriz প্রতিটি ট্যাবলেট এর মুল্য ২০ টাকা পাতায় রয়েছে ১০টি ট্যাবলেট দাম ২০০ টাকা মাত্র

Wednesday, 28 August 2019

CARILAX-যেকোন বাত, ব্যথার অস্বস্থিভাব থেকে মুক্তি দিতে

ক্যারিলাক্স/Carilax

উপস্থাপনঃ
ক্যারিলাক্স ট্যাবলেট : প্রতিটি ট্যাবলেটে আছে ক্যারিসোপ্রোডল ইউএসপি ২৫০ মিলিগ্রাম।

নির্দেশনা ও ব্যবহারঃ
ক্যারিলাক্সের যে সব ক্ষেত্রে নির্দেশিত -
১.তীব্র মাস্কুলোস্কেলেটাল ব্যথা এবং যেকোন ব্যথার অস্বস্থিভাব থেকে মুক্তি দিতে।
২.ব্যথার রোগীদের নিয়মিত ঘুম বাড়াতে ও মানসিক উদ্বেগ কমাতে
৩.আঘাত প্রাপ্ত রোগীর শারীরিক চিকিৎসায় সহযোগী হিসাবে।

সেবনবিধিঃ
১৮ বছর বা তার বেশি বয়স্কদের জন্য ক্যারিলাক্স সারাদিনে তিনবার এবং একটি ট্যাবলেট ঘুমানোর আগে মোট ৪ বার।
ক্যারিললাক্স সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার অনুমোদিত। কিডনি ও যকৃতের অকার্যকারিতায় এবং যেসকল রোগীদের CYP2C19 কম সক্রিয় তাদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব,মাথা ঘোরা,মাথা ব্যথা হতে পারে।

গর্ভাবস্থায় স্তন্যদানকালেঃ
গর্ভাবস্থায় সি ক্যাটাগরীভুক্ত।
গর্ভাবস্থায় ক্যারিসোপ্রোডল গ্রহণের কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।মায়ের ক্যারিসোডল সেবনে শিশু মাতৃদুগ্ধ কম পায়/মাতৃদুগ্ধের পরিমাণ কমে যায়।স্তন্যদানকালীন সময়ে ক্যারললাক্স সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।